.
Published: Sun, Jan 20, 2019 3:11 PM
Updated: Thu, Mar 28, 2024 12:57 PM


কি বলছে ইসলাম, বিয়ে কি করতেই হবে? taslima marriage media

কি বলছে ইসলাম, বিয়ে কি করতেই হবে? taslima marriage media

কি বলছে ইসলাম, বিয়ে কি করতেই হবে? 

ইসলাম ডেস্ক: বিয়ে একটি সামাজিক বন্ধন। ইসলাম নারী-পুরুষের মধ্যে সুন্দর ও পবিত্র জীবনযাপনের জন্য বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওযার ব্যবসস্থা করেছে। বল্গাহীন স্বেচ্ছাচারী জীবনের উচ্ছৃঙ্খলতামুক্ত ও নোংরামিপনার অভিশাপ থেকে রক্ষা করতে স্বামী-স্ত্রী, সন্তান-সন্ততির মায়া-মমতার বন্ধনে আবদ্ধিত জীবনের সন্ধান দিয়েছে। নারী-পুরুষের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনের জন্য বিবাহ হচ্ছে একমাত্র বৈধ উপায় এবং মানুষের চরিত্র ও সতীত্বকে রক্ষার হাতিয়ার। বিয়ের মাধ্যমে পারিবারিক জীবনে সুখ-শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং পরস্পরের মধ্যে অধিকার, দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনের অপরিহার্যতা আরোপিত হয়।

ইসলাম ধর্মে বিয়ে:
মুসলিম আইন উৎসগত দিক থেকে কুরআন, হাদীস, ইজমা, কিয়াস নির্ভর। শরীয়া আইন থেকেই বিয়ে সংক্রান্ত বিধানসমূহ অনুসৃত হয়ে থাকে। ইসলাম ধর্মে বিয়ে একটি আইনগত, সামাজিক ও ধর্মীয় মর্যাদা রয়েছে। ছেলে ও মেয়ের একসাথে জীবন-যাপন ও সংসার ধর্ম পালনকে আইনগত, ধর্মীয় ও সামাজিক সুরক্ষা দিতেই বিবাহ প্রথার জন্ম। মুসলিম আইন অনুযায়ী বিয়ে হলো দেওয়ানী চুক্তি। এখানে খুব বেশি আনুষ্ঠানিকতা পালন করতে হয় না। অন্যান্য চুক্তির মতই এতে দুটি পক্ষ থাকে। সাক্ষীদের উপস্থিতিতে একপক্ষ বিয়ের প্রস্তাব করলে এবং অন্যপক্ষ তা গ্রহণ করলে বিয়ে সম্পন্ন হয়ে যায়। মুসলিম বিয়েতে মহর বাধ্যতামূলক, আর বিয়ের পর ছেলের বাড়িতে অলিমা (বৌভাতের আয়োজন) করা সুন্নত।

বিবাহের নির্দেশ:
ব্যভিচারের অপকারিতা বর্ণনা করার পর আল্লাহ তাআলা মানব জাতিকে নির্দেশ দিয়েছেন যে, পুরুষ ও নারী যারই বিয়ের প্রয়োজন দেখা দেবে, সে-ই অবশ্যম্ভাবীরূপে বিয়ে করবে। কেননা, বিয়েই হচ্ছে যৌন পবিত্রতা সংরক্ষণ ও যৌন ক্ষুধা নিবারণের সবচেয়ে বড় উপায় ও মাধ্যম। তাই আল্লাহ রব্বুল ইযযত বিয়ের নির্দেশ দিতে গিয়ে বলেছেন ঃ ‘তোমাদের মধ্যে যারা জুড়িহীন, তাদের বিয়ে করিয়ে দাও এবং তোমাদের দাস-দাসীদের মধ্যে যারা উপযুক্ত তাদেরও।’ (সূরা নূর-৩২)

আল্লাহ তা‘আলা বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপনের তাকীদ দান করেছেন এবং যে-সব নারী-পুরুষের বিয়ে করা প্রয়োজন, তাদের সবাইকে বিয়ে করানোর নির্দেশ দিয়েছেন। আর এ দায়িত্ব আল্লাহ অর্পণ করেছেন গোটা জাতির ওপর, যাতে তারা এর গুরুত্ব উপলব্ধি করতে পারে। এ ব্যবস্থার দ্বারা আল্লাহ পাক এটাই বুঝাতে চান যে, বিয়ে-শাদীর দরুন যে উপকার লাভ হয়, গোটা জাতি তার দ্বারা উপকৃত হয়। আর বিয়ে না করার দরুন যে ক্ষতি সাধিত হয়, তাও গোটা জাতিকেই বহন করতে হয়। বস্তুত বৈধ বিবাহ প্রথা রহিত করে দিলে গোটা জাতীয় চরিত্রই যে তাতে পুঁতিগন্ধময় হয়ে উঠবে, কোনো চিন্তাশীল ব্যক্তিই তা অস্বীকার করতে পারবেন না। উক্ত আয়াতের পরবর্তী অংশে আল্লাহ পাক আরো বলেছেন যে, কোনো কল্পিত আশঙ্কাকে অজুহাত হিসাবে দাঁড় করিয়ে এই শুভ পরিণয় থেকে বিরত থাকা অবাঞ্ছনীয়।

যা হোক, উক্ত আয়াত থেকে এ কথা পরিষ্কারভাবেই জানা গেলো যে, যে নারী কিংবা পুরুষ বিয়ের যোগ্য হবে, তাকে বিয়ে করাতে হবে। আর বিয়ে করানোর এ দায়িত্ব অর্পিত হবে যুগপৎ অভিভাবক ও রাষ্ট্রের ওপর। এ দুয়ের কেউই এ দায়িত্ব এড়াতে পারবে না।
ফিকাহবিদদের দৃষ্টিতে বিয়ে ঃ কোনো কোনো আলিমের মতে, বিয়ে করা ওয়াজিব। অবশ্য তার সপক্ষে হাদীসেরও সমর্থন রয়েছে। ফিকাহবিদগণ লিখেছেন, যৌন তাকীদ যখন সহ্যসীমা অতিক্রম করে যায় এবং শরঈ সীমা ভেঙে ফেলার আশঙ্কা  দেখা দেয়, অর্থাৎ উক্ত দুর্ঘটনায় লিপ্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রবলতর হয়ে ওঠে, তখন মুমিন লোকের পক্ষে বিয়ে করা ওয়াজিব হয়ে যায়। কিন্তু যৌন তাড়না যদি সীমাতিক্রম না করে, তাহলে সেমতাবস্থায় বিয়ে সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। পক্ষান্তরে, স্ত্রীর হক আদায় করতে না পারার ধারণা যদি প্রবলতর হয়, তাহলে সেমতাবস্থায় বিয়ের ফাঁদে নিজকে জড়ানো শরীয়তের দৃষ্টিতে অপছন্দনীয় অর্থাৎ মাকরূহ। বরং স্ত্রীর হক আদায় করতে না পারার ব্যাপারে যে- ব্যক্তি স্থির নিশ্চিত, তার পক্ষে বিয়ে করা হারাম।

বিয়েতে শ্লীলতা রক্ষা:
উপরিউক্ত কুরআনী নির্দেশ ছাড়া বিয়ের তাকীদ সম্বন্ধে হাদীসেরও বিরাট ভাণ্ডার বিদ্যমান। তাতে প্রতীয়মান হয় যে, বিবাহকারী যখন বিয়ের প্রয়োজন অনুভব করবে, তখন নিজের উদ্যোগেই তার বিয়ে করা আবশ্যক। রাসূলে আকরাম (সা) বলেছেন হে যুব সমাজ! তোমাদের মধ্যে যে বিয়ের সামর্থ রাখে, সে যেনো বিয়ে করে নেয়। কেননা, বিয়ে দৃষ্টিকে অধিকতর আনত এবং যৌনাঙ্গকে অধিকতর সংযত রাখে।’ (বুখারী, বিবাহ অধ্যায়)
হাদীসে যেখানে যুবকদের বিয়ে করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে, সেখানে বিয়ের উপকারিতাও বর্ণনা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, বিয়ের দ্বারা যৌন পবিত্রতা সৃষ্টি হবে এবং মানুষ ব্যভিচার থেকে রেহাই পাবে। হাদীসে যদিও যুবকদেরই সম্বোধন করা হয়েছে, তবু যৌন তাকীদ যার শিথিল নিস্তেজ হয়ে যায়নি, সে যদি যুবক না- হয়ে থাকে, তারও বিয়ে করা কর্তব্য

অন্য এক হাদীসে রাসূলে আকরাম (সা) বলেছেন, ‘তোমরা অধিক সন্তান প্রসবকারী স্ত্রীলোককে বিয়ে করো এবং বংশ বৃদ্ধি করো। কেননা, কিয়ামতের দিন তোমাদের সংখ্যাধিক্য নিয়ে আমি অন্যান্য উম্মতের ওপর গর্ব করবো।’ (ইবনে কাছীর, তৃতীয় খণ্ড, ৩৮৩ পৃষ্ঠা)

হাদীসে বিয়েরও নির্দেশ দান করা হয়েছে, আর বিয়ের উদ্দেশ্যও বর্ণনা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, সন্তান উৎপাদন মানব জাতির বংশরক্ষাই হচ্ছে বিয়ের মৌল উদ্দেশ্য। বিয়ের দরুন জাতির লোকসংখ্যা অধিক থেকে অধিকতর হয়। মিশকাত শরীফের একটি হাদীসে নিম্নোক্ত শব্দসমূহ উদ্ধৃত হয়েছে তোমরা অধিক পতিপরায়ণা অধিক সন্তান প্রসবিনী নারীকে বিয়ে করো। কেননা, তোমাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে আমি অন্য উম্মতদের ওপর জয়ী হবো।’ (মিশকাত কিতাবুন নিকাহ) হাদীসে বংশবৃদ্ধির সাথে সাথে - বর্ণিত হয়েছে যে, পতিপরায়ণা স্ত্রীই ইপ্সিত আকাঙ্খিত। সমাজ জীবনকে সুখময় করার - হচ্ছে একমাত্র উপায়। স্বামী-স্ত্রীর প্রেম-ভালবাসার মধ্যেই গোটা পরিবারের সুখ-শান্তি নিহিত

এক হাদীসে রাসূলে আকরাম (সা.) বলেন, বিয়ে করলে মানুষ বহু রকম অনিষ্ট থেকে বেঁচে যায়। বরং কেউ যদি স্বীয় কাম-প্রবৃত্তির আঁচল নিষ্কলুষ পবিত্র রেখে দুনিয়া থেকে বিদায় হতে চায়, তবে এটাই তার একমাত্র পথ।আল্লাহর সাথে যে পাক-পবিত্র অবস্থায় মিলিত হতে চায়, তার ভদ্র মহিলাদের বিয়ে করা উচিত।’ (মিশকাত, বিবাহ অধ্যায়)

বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি বিয়ে করে না এবং বৈধভাবে যৌন চাহিদা পূরণ করে না, সে সাধারণত বহু পাপ-কর্মে লিপ্ত হয়ে পড়ে। তা ইচ্ছায়ই হোক আর অনিচ্ছায়ই হোক। কিন্তু বিবাহিত ব্যক্তির নিকট যেহেতু আত্মরক্ষার উপকরণ বিদ্যমান, সেহেতু সাধারণত ওই সব পাপকার্য থেকে তার সম্পর্ক স্বতঃই ছিন্ন হয়ে যায়। পক্ষান্তরে যারা বিয়েও করে না অথচ নিষ্কলুষ জীবন যাপন করতে আগ্রহী, তারা অহেতুক টানা-হেঁচড়ার জীবন নির্বাহ করে থাকে। তারা কখন কি করে বসবে, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই

অপর এক হাদীসে বিয়েকে দ্বীনের অর্ধেক বলা হয়েছে। নবী (সা.) ইরশাদ করেন, ‘বান্দাহ যখন বিয়ে করলো, তখন সে দ্বীনের অর্ধেক পূর্ণ করলো। (মিশকাত, বিবাহ অধ্যায়)
একটু চিন্তা করলে সহজেই বুঝা যায় যে, কাম প্রবৃত্তির সাথেই পাপের বিরাট অংশ জড়িত। শরঈ এবং আইনগত গন্ডিতে নিজকে আবদ্ধ করার পর বাহ্যিক আচারের ক্ষেত্রে পথভ্রষ্টতার আশঙ্কা কমে যায়

বিয়ে রাসূলদের সুন্নত: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে যুবায়ের (রা.) বলেন, ‘হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা) আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন যে, তুমি কি বিয়ে করেছ? আমি জওয়াব দিলাম, না। তিনি বললেন বিয়ে করো, কেননা, যিনি এই উম্মতের শ্রেষ্ঠতম ব্যক্তি, তাঁর অধিক সংখ্যক স্ত্রী ছিলেন। অর্থাৎ নবী করীম (সাঃ) অধিক সংখ্যক বিবাহ করেছেন

(জামেউল ফাওয়ায়িদ, বিবাহ অধ্যায়, বুখারী) তাছাড়া, - সর্বসম্মত কথা যে, বিয়ে করা ছিলো সকল নবী- রাসূলের সুন্নত রীতি এবং প্রায় সমস্ত রাসূলই স্ত্রী-পুত্র-পরিজন নিয়ে সংসার জীবন যাপন করেছেন। আল্লাহ পাক বলেন আর নির্ঘাত আপনার পূর্বেও আমি অনেক রাসূল প্রেরণ করেছি এবং তাঁদেরকে স্ত্রী সন্তান-সন্ততি দান করেছি।’ (সূরা রাদ, ৩৮)

রাসূলের দৃষ্টিতে অবিবাহিত ব্যক্তি:
একবার নবী করীম (সাঃ) বললেন, ‘যার স্ত্রী নেই, সে মিসকীন।সাহাবা কিরাম আরয করলেন সে ব্যক্তি মালদার হলেও? তিনি বললেন হ্যাঁ, সে ব্যক্তি মালদার হলেও (যদি তার স্ত্রী না থাকে, তবে সে মিসকীন)’ অতঃপর নবী করীম (সাঃ) বললেন   ‘যে স্ত্রীলোকের স্বামী নেই, সেও মিসকীন।লোকেরা জিজ্ঞাসা করলো, ইয়া রাসূলাল্লাহ! তার নিকট যদি অঢেল সম্পদ থাকে, তবুও সে মিসকীন? তিনি বললেন হ্যাঁ তবু সে মিসকীন।’ (জামউল ফাওয়ায়িদ, বিবাহ অধ্যায়, ১ম খন্ড, পৃঃ ২১৬) এরূপ আরো বিশটি হাদীসে বিয়ের প্রতি স্পষ্ট উৎসাহ দেওয়া হয়েছে
রাসূলের দৃষ্টিতে বৈরাগ্যবাদ কারণেই রাসূলে করীম (সাঃ) যখন জানতে পারলেন যে, কোনো কোনো লোক বিয়ে না করাকে উত্তম কাজ বলে মনে করছে, তখন তাদেরকে তিনি বুঝিয়ে-সুঝিয়ে বিয়ে করতে উদ্বুদ্ধ করেন

হাদীস শরীফে উসমান ইবনে মাযউন (রা)-এর ঘটনা বর্ণিত হয়েছে। তিনি একাগ্রচিত্তে দিনরাত আল্লাহর ইবাদতে মশগুল হওয়ার জন্য নারী সং¯্রব পরিত্যাগ করেন এবং যৌন-যাতনা থেকে চির মুক্তি লাভের উদ্দেশ্যে অণ্ডকোষ কর্তন করে নপুংসক হয়ে যাওয়ার সংকল্প ব্যক্ত করেন। নবী করীম (সাঃ) খবর জানতে পেরে সঙ্গে সঙ্গে তার এই মনোভাব প্রত্যাখ্যান করেন এবং পরিশেষে হযরত উসমান ইবনে মাযউন (রাঃ) তাঁর এই সংকল্প প্রত্যাহার করতে বাধ্য হন। (মিশকাত শরীফ, বিবাহ অধ্যায়)

এক হাদীসে উক্ত হয়েছে, একদা তিন ব্যক্তি নবী করীম (সা.)-এর দওলতখানায় এসে নবী সহধর্মিণীদের কাছে তাঁর ইবাদত সম্পর্কে জ্ঞাত হয়ে মন্তব্য করলেন, কোথায় আল্লাহর রাসূল, যার সমস্ত গুনাহ-খাতা আল্লাহ পাক মাফ করে দিয়েছেন আর  কোথায় আমরা যারা আপাদমস্তক গুনাহর সাগরে ডুবে আছি! অতঃপর একজন বললেন, আমি সারারাত নামায পড়বো। দ্বিতীয় জন বললেন, আমি দিনে সর্বদা রোযা রাখবো। তৃতীয় জন বললেন, আমি নারী সং¯্রব পরিত্যাগ করবো, কখনো বিয়ে-শাদী করবো না। রাসূল (সাঃ) ঘটনা অবগত হয়ে বললেন, ‘তোমরা কি এরূপ কথা বলাবলি করেছ?’ অতঃপর বললেন শোনো, আল্লাহর কসম, আমি তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় মুত্তাকী। কিন্তু তা সত্ত্বেও আমি রোযাও রাখি, ইফতারও করি। নামাযও পড়ি, আবার নিদ্রাও যাই। বিয়ে-শাদীও করি, স্ত্রীর কাছেও যাই। সুতরাং যে- আমার তরীকা থেকে বিমুখ থাকবে, সে আমার দলভুক্ত নয়। (বুখারী শরীফ)

হযরত আবু যর (রা) বর্ণনা করেন:
একদা উকাফ ইবন বিশর তামীমী রাযিয়াল্লাহু আনহু রাসূলের দরবারে উপস্থিত হন। রাসূল (সাঃ) তাকে বললেন,  ‘উকাফ, তোমার স্ত্রী আছে?’ হযরত উকাফ জওয়াব দিলেন না। রাসূল জিজ্ঞেস করলেন ক্রীতদাসী? উকাফ বললেন, তাও না। এই উত্তর শুনে রাসূল বললেন তুমি যদি সক্ষম সচ্ছল হয়েও বিয়ে ত্যাগ করো, তবে তুমি শয়তানের ভাই। অতঃপর রাসূল (সাঃতাকে বিয়ে করিয়ে দিলেন। (আহমদ)
 


Register now to talk with your life parner.   Do you have account?   Login  
Categories: Marriage,
Tags: Bangla Marriage, Bangla Marriage Website, Bangla Matchmaker, Bangla Matchmaker website, Bangla Matrimonial, bangla matrimonial website, Bangla Matrimonial's, Bangla matrimonialB, Bangla Matrimonoal website, Bangla matrimonials, Bangla Matrimony, Bangla Matrimony website, Bangladeshi Marriage, Bangladeshi Marriage Media, bangladeshi marriage media in usa, Bangladeshi Marriage Media USA, Bangladeshi Marriage Sites, Bangladeshi matrimonial, Bangladeshi Matrimonial website in Dhaka, Bangladeshi matchmaker, Bangladeshi Matrimonial website, Bangladeshi matrimonials, Bangladeshi Matrimony, Bengal matrimony website in Bangladesh, Bangladeshi matrimony website, bengali marriage media
This post read 1971 times.
Taslima Marriage Media Blog


Suggested Posts