5/5 - (1 vote)

করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট- ওমিক্রন নিয়ে এই কন্টেন্টটি সম্পূর্ণ তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ার নিজস্ব। তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ার পূর্ববর্তী অনেকগুলো ব্লগ হুবহু কপি করে অনেক ম্যাট্রিমনি সাইটে পাবলিশ করা হয়েছে, এ ব্যাপারটি আমাদের নজরে এসেছে। উক্ত ম্যাট্রিমনি সাইটের বিরুদ্ধে খুব দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই ব্লগের সম্পূর্ণ বা আংশিক অংশ কপি করে অন্য কোনো সাইট বিশেষ করে যেকোনো ম্যাট্রিমনি ব্লগে পাবলিশ করলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস এর নানা ভ্যারিয়েন্টের সাথে লড়াই করতে করতে আমার হাঁপিয়ে উঠেছি। মাত্র কয়েকদিন আগে ডেল্টা ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করে আমরা করোনার দ্বিতীয় ঢেউ পার করলাম। কিন্তু ডেল্টা ভাইরাস যেতে না যেতেই করোনার নতুন রূপ ওমিক্রন চলে এসেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, ওমিক্রন আগের করোনা ভাইরাসের তুলনায় বহুগুণ বেশি সংক্রামক।

বাংলাদেশে ওমিক্রন এর সংক্রমণ খুব দ্রুত বাড়ছে। আগের সপ্তাহের তুলনায় ওমিক্রণে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে ১৬৯ শতাংশের বেশি। ইতিমধ্যে ওমিক্রনের কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হয়েছে। দেশে এখন ১৫ থেকে ২০ শতাংশ করোনা রোগীই ওমিক্রনে আক্রান্ত বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

গোটা পৃথিবীতে ওমিক্রন রীতিমতো আতঙ্ক তৈরি করেছে। শরীরে ওমিক্রন ভাইরাসের সংক্রমণ হলে কিভাবে বুঝবেন আর কীভাবে চিকিৎসা করাবেন তাই নিয়েই আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করেছি।

আদর্শ জীবনসঙ্গী খুঁজতে

ওমিক্রন কি?

ওমিক্রন ভাইরাসটি আবিষ্কৃত হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকাতে। প্রথমে এই ভেরিয়েন্ট পাওয়া গিয়েছিল বতসোয়ানায়। এরপর সেটি দক্ষিণ আফ্রিকায় শনাক্ত হয়। এর পরপরই সেটি শনাক্ত হয়েছে হংকংয়ে। এটিকে সার্চ-কোভ-২ (করোনা ভাইরাসের) ভেরিয়েন্ট বলা হয়। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ওমিক্রন বহুবার ‘অস্বাভাবিকভাবে রূপ বদল’ করেছে। এ পর্যন্ত করোনা ভাইরাসের অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় ওমিক্রন অনেকটাই আলাদা। ওমিক্রন এখন পর্যন্ত ৫০ বার রূপ বদল করেছে এবং স্পাইক প্রোটিনের বদল ঘটেছে ৩০ বারের বেশি। দেহকোষে ঢুকে পড়ার জন্য যেকোনো ভাইরাস মূলত এ স্পাইক প্রোটিনকে ব্যবহার করে। ‌এই ভ্যারিয়েন্টটি কোভিড জীবাণুর সবচেয়ে বেশি মিউটেট হওয়া সংস্করণ।

ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের পর ওমিক্রনই করোনা ভাইরাসের সবচেয়ে ভয়ংকর ভ্যারিয়েন্ট। ওমিক্রনের ছড়িয়ে পড়ার প্রবনতা অন্য যেকোনো ভ্যারিয়েন্ট থেকে বেশি। ভাইরাসের যে অংশ প্রথম মানুষের সংস্পর্শে আসে তার নাম রিসেপ্টার বাইন্ডিং ডোমেইন। পরীক্ষায় দেখা গেছে, ওমিক্রনের সেই রিসেপ্টার বাইন্ডিং ডোমেইন ১০ বার রূপ পরিবর্তন করেছে। এর আগে ডেল্টা ভাইরাসের ক্ষেত্রে এ বদল ঘটেছিল মাত্র দুবার। এ ভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষমতা এবং এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তিতে ছড়িয়ে পড়ার ক্ষমতা আরও বেশি।

নতুন ভেরিয়েন্টের স্পাইক প্রোটিনের যে রূপান্তর, সেটা বেশ আশঙ্কাজনক। চিকিৎসকরা এখনও জানেন না, ওমিক্রন এর বিরুদ্ধে শরীরে রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা বা টিকা নেওয়ার কারণে যে রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা তৈরি হয়েছে, তা আদৌ কাজ করবে কি না। আবার এটাও বলা হচ্ছে যে, তবে আশার কথা হলো, মিউটেশন বা রূপান্তর মানেই খারাপ কিছু নয়। মিউটেশনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হলো, ভাইরাসের কোন ধরনের রূপান্তর হচ্ছে। করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন নিয়ে এখনো গবেষণা চলছে। গবেষণাগার থেকে এর একটি পরিষ্কার চিত্র পাওয়া যাবে।

ওমিক্রন ভাইরাসের লক্ষণ

করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মৃদু উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। ডাক্তাররা বলছেন, ওমিক্রন অত্যন্ত সংক্রামক হলেও রোগীর অবস্থা খুব বেশী খারাপের দিকে যাচ্ছে না।

বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখেছেন, কোনো ব্যক্তি করোনা সংক্রমিত শরীরে ভাইরাস প্রবেশের পর ৫ থেকে ৬ দিনের মধ্যেই শরীরে করোনা এর লক্ষণ ফুটে উঠত। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ১৪ দিনের মধ্যে করোনা ভাইরাসের উপসর্গ দেখা দিত। ডেল্টায় যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন, তাদের ক্ষেত্রে সংক্রমণের চারদিন পর শরীরে উপসর্গ দেখা গিয়েছিল। অন্যদিকে সংক্রমণের পাঁচদিন পর আলফা ভেরিয়েন্টের উপসর্গ চোখে পড়তে দেখা গেছে। তবে অন্যান্য ভেরিয়েন্টের তুলনায় ওমিক্রন দ্রুততার সঙ্গে মানুষকে সংক্রামিত করছে। ওমিক্রন এর ক্ষেত্রে মাত্র ৩ দিনের মধ্যেই আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে রোগের লক্ষণ দেখা গেছে।

ওমিক্রনের প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে নীল বা ধূসর নখ অন্যতম। ওমিক্রন আক্রান্তদের রক্তে অক্সিজেনের অভাব দেখা দেয়। এই কারণে তাদের নখ নীল হতে শুরু করে। এছাড়া ত্বকে হঠাৎ দাগ দেখা দিলে, ঠোঁট নীল হয়ে গেলে অথবা চুলকানি তা ওমিক্রন এর লক্ষণ হতে পারে। যদি সবসময় শরীর ক্লান্ত লাগে, বিছানা থেকে উঠতে সমস্যা হয় কিংবা কোমরের নিচের অংশে অসহ্য যন্ত্রণা হয় তাহলে সেটা ওমিক্রনের কারণে হতে পারে।

এগুলি ছাড়াও আরও বেশ কিছু উপসর্গ রয়েছে করোনা এর এই নতুন ভ্যারিয়েন্টে- জ্বর, সর্দি, কাশি, নাক দিয়ে জল পড়া, কিছুক্ষেত্রে গলার স্বর পরিবর্তন, গলা ব্যথা, রাতে ঘাম হওয়া ইত্যাদি। ওমিক্রনের প্রভাবে ফুসফুসে দীর্ঘমেয়াদী নিউমোনিয়াও হতে পারে বলে জানা গেছে!

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, শুধু নাক বা মুখ দিয়েই নয়, ওমিক্রন ভাইরাস প্রবেশ করতে পারেচোখের মাধ্যমেও। ওমিক্রন সংক্রমণের ২ দিনের মধ্যেই রোগীর চোখ গোলাপি চোখ বা কনজেক্টিভাইটিস হতে পারে। বাতাস থেকে অথবা সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেই সুস্থ ব্যক্তির চোখ ভাইরাসের সংক্রমণে আসতে পারে।

মাত্র ২ বছর আগেও ঋতু পরিবর্তনের সময় জ্বর, সর্দি-কাশি, হাঁচি খুবই সাধারণ ব্যাপার ছিল। কিন্তু এখন সামান্য জ্বর-সর্দি হলেই সবার আগে মাথায় আসছে একটাই নাম- ওমিক্রন! ওমিক্রন এর আরও একটি লক্ষণ হলো অত্যাধিক পরিমাণে চুল পড়া। বিশেষজ্ঞদের মতে, চুল পড়া করোনা ভাইরাসের একটি সাধারণ লক্ষণ।

ওমিক্রন ভাইরাসের চিকিৎসা

কোনো ব্যক্তি ওমিক্রন ভাইরাসে আক্রান্ত হলে বাড়িতে সাধারণ চিকিৎসার মাধ্যমেই সেরে উঠতে পারবেন। ওমিক্রন আক্রান্ত ব্যক্তি যদি প্রাপ্তবয়স্ক হয় তাহলে প্যারাসিটামল ৬৫০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট খেয়ে নিতে পারেন। যদি বেশ কিছুদিন ধরে যদি জ্বর থাকে, তাহলে নন-স্টেরয়েড ড্রাগ নেপ্রোজ্সেন ২৫০ মিলিগ্রাম খেতে পারেন। কাশি হলে কাফ সিরাপ খেতে পারেন। আর যদি ঠান্ডা লাগে তাহলে সাট্রিজিন ১০ মিলিগ্রাম বা লেভোসেট্রিজিন খেতে পারেন। তবে ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাবেন।

ওমিক্রনের লক্ষণ দেখা দিলেই সতর্ক হতে হবে। শরীরে যদি ওমিক্রনের লক্ষণ দেখা দেয় তাহলে দেরি না করে নিজেকে প্রথমে আইসোলেট করুন। তারপর চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টেস্ট করুন। এক্ষেত্রে আরটিপিসি-আর টেস্ট করতে পারেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহামারি বিশেষজ্ঞ ড. আব্দি মাহামুদ বলেছেন, ওমিক্রন যে অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টের চেয়ে কম ক্ষতিকর, তা বলার মতো যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ এখনো পাওয়া যায়নি। সুতরাং আপনি যদি টিকা নিয়ে থাকেন, তাহলেই নিরাপদে থাকতে পারবেন।

সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা ইত্যাদিতে আক্রান্ত হলে একটানা অনেকক্ষণ কাজ না করে বিশ্রাম নিন। অবশ্যই  কোভিড-১৯ টিকা নিন। যারা দুই ডোজ সম্পন্ন করেছেন তারা বুস্টার ডোজ নিন। এ ব্যাপারে কোনো অবহেলা করবেন না। চিকিৎসকেরা বলেছেন, ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও বুস্টার ডোজ নিলে ৮৮ শতাংশ ক্ষেত্রে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ঠেকানো যায়।

শারিরীক সমস্যা বেশি হলে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। অস্বাভাবিক শ্বাসকষ্ট হলে অথবা অক্সিজেনের লেভেল ৯৪ এর কম হলে হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। ওমিক্রনের লক্ষণগুলো যদি বাড়তে থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলুন।

ওমিক্রন থেকে বাঁচার উপায়

ওমিক্রন থেকে বাঁচার সবচেয়ে বেশি কার্যকরী উপায় হচ্ছে যথাযথভাবে মাস্ক ব্যবহার করা। আপনি নিজে মাস্ক পরুন, পরিবারের সবাইকে মাস্ক পরতে উৎসাহিত করুন এবং শিশুদেরও সঠিকভাবে মাস্ক পরতে শেখান।

অফিস, বাস, ট্রেন বা যেকোনো লোকলয়ে গেলে অন্য মানুষের কাছ থেকে অন্তত দুই মিটার বা ছয় ফুট দূরে থাকার চেষ্টা করুন। এতে হাঁচি-কাশি ছাড়াও বাতাসের মাধ্যমে শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে করোনাভাইরাস দেহে ঢুকে পড়ার ঝুঁকি অনেকখানি কমবে। বাড়ির বাইরে যতটা সম্ভব কম যাওয়ার চেষ্টা করুন। খুব প্রয়োজনে গেলেও ভিড় এড়িয়ে চলুন।

সব সময় হাত ধুতে হবে। পরিবারের সবাই সব সময় হাত ধুয়ে খাওয়ার অভ্যাস করুন। শিশুরা যেন কোনোভাবেই মুখে হাত না দেয়, সেদিকে বিশেষ দৃষ্টি দিন। হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবহার বাড়ান। হাত ধুয়ে ঘরে প্রবেশ করুন। যেকোনো ব্যক্তির হাঁচি-কাশি থেকে দূরে থাকুন। অসতর্কতার কারণে পরিবারের বয়স্ক ও শিশুরাও করোনা ভাইরাসের ঝুঁকিতে পড়তে পারে। এ ব্যাপারে সাবধানতা অবলম্বন করুন। যেকোনো উপসর্গ দেখা দিলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

অফিসে বদ্ধ রুমে মিটিং করা কমিয়ে দিন। করোনাভাইরাস বদ্ধ ঘরে বেশিক্ষণ অবস্থান করে। রুমে কেউ হাঁচি-কাশি দিলে তা ওই ঘরের সর্বত্র ছড়িয়ে যায়। এ ছাড়া বেডরুমের দরজা-জানালা সারাক্ষণ বন্ধ রাখবেন না। আর লিফটের বাটন, দরজার হাতল সরাসরি আঙুল বা হাত দিয়ে ধরবেন না।

পুষ্টিকর খাবার এবং নিয়মিত ব্যায়াম

স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পাশাপাশি ওমিক্রন থেকে বেঁচে থাকতে হলে সবসময় সুষম ও পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। শীতের সময় অনেকে কম পানি পান করেন। এটা ঠিক নয়। শীতকালে সুস্থ থাকতে প্রচুর পরিমাণ পানি পান করুন। বাইরের খাবারের উপর চাপ কমান, ঘরে তৈরি করা খাবার খান।

করোনা থেকে সুস্থ হওয়ার পরে আস্তে ধীরে খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। টক জাতীয় খাবার, ভিটামিন সি যুক্ত ফল যদি শরীরে সহ্য না হয় তবে একেবারেই খাবেন না। হঠাৎ করেই ইচ্ছে হলে অতিরিক্ত মাত্রায় কার্ব হাইড্রেট এবং মিষ্টি না খাওয়াই ভাল। হালকা ধরনের ব্যায়াম করা একেবারেই বন্ধ করলে চলবে না। যারা ডায়াবেটিস, ক্যানসার, হৃদরোগ, বা কিডনির সমস্যায় যারা ভুগছেন তারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খান।

মন ভাল রাখতে যেটি ইচ্ছে করে সেটিই করুন, মনে রাখবেন মানসিক ভাবে সুস্থ থাকা বেশি দরকারি। সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করুন! সূর্যের আলো গায়ে লাগানো বিশেষ করে এই সময় বেশ দরকারি। শরীরচর্চার মাধ্যমে ইমিউনিটি বাড়ে। জিমে, মাঠে যেখানে খুশি ব্যায়াম করুন। প্রয়োজনে পায়ে হেঁটে চলাফেরা করুন। বাড়িতে ঘাস থাকলে খালি পায়ে হাঁটার অভ্যাস করুন।

শেষ কথা

শীতের এই সময়টাতে বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ আবারো বেড়ে চলেছে। বাংলাদেশেও হঠাৎ করেই করোনা সংক্রমণ বেশি দেখা দিচ্ছে। সংক্রমণের এই সময়ে ডেল্টাক্রন, ফ্লুরোনার মতো কিছু নতুন ভাইরাসের নামও শোনা যাচ্ছে। কারোর যদি একই সঙ্গে সাধারণ ফ্লু ও করোনা—এই দুইয়ের উপসর্গ থাকে তাহলে তাকে বলা হচ্ছে ফ্লুরোনা। আর ডেল্টাক্রনে দেখা যাচ্ছে অর্থাৎ ওমিক্রন ও ডেল্টার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য। অর্থাৎ এটি করোনার আগের দুই স্ট্রেইন ডেল্টা ও ওমিক্রন মিলিয়ে নতুন এই স্ট্রেইন। তবে সব কথার বড় কথা হলো করোনা ভাইরাসের ভ্যারিয়েন্ট যাই হোক না কেন—করোনা সংক্রমণ থেকে দূরে থাকতে পারাটাই আসল কথা। এ জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রদত্ত করোনার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কোনো বিকল্প নেই।

বিয়ে সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য, সেবা, এবং পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুন তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ার সাথে।
কল করুনঃ+880-1407-004393 অথবা +88-01782-006615 এ।
আমাদের মেইল করুন taslima55bd@gmail.com

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here