কেউ ভালোবেসে, কেউবা আবার পরিবারের সিদ্ধান্তে ঘর বাঁধেন। স্বপ্ন দেখেন বিয়ের পর সুখের সংসার হবে, দুজনে হবে দুজনার। হেসেখেলে, ঘুরেফিরে রোমান্টিক জীবন যাপন করবেন। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যখন বোঝাপড়া ভালো হয়, তখন সংসার সুখের হয়। তখন পৃথিবীতে পাওয়া যায় স্বর্গের সুখ। কিন্তু বুকভরা আশা আর রঙিন স্বপ্ন নিয়ে ঘর বাঁধলেও সবসময় সুখপাখি ধরা দেয় না। সেই সঙ্গীর সঙ্গে যখন দূরত্ব সৃষ্টি হয়, কাছে থেকেও আপন মানুষটি দূরের হয়ে যায় এবং বিবাহ বিচ্ছেদ হয়, তখন পৃথিবীটাই যেন নরক হয়ে ওঠে।
মা–বাবা সন্তানদের সুখের জন্য সামর্থ্যমতো টাকা খরচ করে সন্তানদের দুই জোড়া হাত এক করে দেন। যাতে তারা ভালো থাকে। কিন্তু দুজন অপরিচিত মানুষের মধ্যে সম্পর্ক গড়তে যতটা না সময় লাগে, তার চাইতেও কম সময় লাগে ভাঙতে। বর্তমানে এটাই বেশি হচ্ছে। দিন যত যাচ্ছে বিবাহ বিচ্ছেদ এর হারও তত বাড়ছে।
বাংলাদেশে আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে বিবাহ বিচ্ছেদ
বর্তমানে বাংলাদেশে বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়ছে ব্যাপক হারে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এক তথ্যে জানা গেছে, শিক্ষিত স্বামী-স্ত্রীদের মধ্যে এখন তালাক বেশি হচ্ছে। ’সংসার সুখের হয় রমনীর গুনে’ এই প্রবাদ সময়ের ব্যবধানে ভেঙ্গে যাচ্ছে। দশ বছর আগে ৭০ শতাংশ বিবাহ বিচ্ছেদ হতো ছেলেপক্ষ থেকে। আর সাম্প্রতিক কালে ৮০ শতাংশ বিবাহ বিচ্ছেদ হয় মেয়েপক্ষ থেকে। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে গত ৬ বছরে ৫০ হাজার বিচ্ছেদের আবেদন জমা পড়েছে। অর্থাৎ প্রতি ঘণ্টায় একটি বিবাহ বিচ্ছেদ মামলা হয় যেখানে সৌদি আরবে গড়ে প্রতি ঘণ্টায় ৭ জন নারীকে তালাক দেয়া হয়। গত সাত বছরে বাংলাদেশে তালাকের প্রবণতা ৩৪ শতাংশ বেড়েছে।
বিবাহ বিচ্ছেদ এর আসল কারণগুলো কি?
প্রতিটি বিবাহ বিচ্ছেদ এর পেছনে অসংখ্য কারণ থাকে। বিচ্ছেদের সবচেয়ে বড় কারণ স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ‘বনিবনা না হওয়া’। স্ত্রীরা বিবাহ বিচ্ছেদ এর কারণ হিসেবে দাবী করেন স্বামীর সন্দেহবাতিক মনোভাব, পরনারীর সঙ্গে সম্পর্ক, ব্যক্তিত্বের সংঘাত, যৌতুক, দেশের বাইরে গিয়ে আর ফিরে না আসা, মাদকাসক্তি, ফেসবুকে আসক্তি, পুরুষত্বহীনতা, নৈতিকতাসহ বিভিন্ন কারণকে। আবার স্বামীর ইসলামি শরীয়ত অনুযায়ী না চলা, স্বামীর অবাধ্য হওয়া, বদমেজাজ, সংসারের প্রতি উদাসীনতা, সন্তান না হওয়াসহ বিভিন্ন কারণে স্ত্রীকে তালাক দিচ্ছেন স্বামী।
আদর্শ জীবনসঙ্গী খুঁজতে
দম্পতির মধ্যে কেউ একজন পেশাগত কারণে দূরে অথবা প্রবাসে থাকলে নিজেদের অজান্তেই দূরত্ব বাড়ে। নারীর ক্ষমতায়ন, নারীর অর্থনৈতিক উন্নতি অনেক ক্ষেত্রে স্বামী বা তার পরিবারের চক্ষুশূল হয়ে দাঁড়ায়। অনেক বিবাহ বিচ্ছেদ এই মানসিক সংকট ও টানাপোড়েন প্রধান কারণ হিসেবে কাজ করছে। তবে মানসিক রোগের কারণে কত যে বিবাহ বিচ্ছেদ হচ্ছে, তার কোনো হিসাব নেই। এর মধ্যে ওসিডি, বাইপোলার, পারসোনালিটি ডিসঅর্ডার, মাদকাসক্তি অন্যতম।
কিন্তু কীভাবে এই বিবাহ বিচ্ছেদ বা ডিভোর্স ঠেকানো যায়? সব জেনেও যারা এই ডিভোর্সের পথে হাঁটের তাদের মানসিক পরিবর্তন কীভাবে আনা যায়, চলুন আজ সে বিষয়গুলোই জেনে নিই।
১. আর্থিক ভারসাম্য রক্ষা করুন
দাম্পত্য জীবনে ঝগড়ার শুরুটাই হয় চাহিদার চেয়ে অর্থের যোগান কম থাকলে। উচ্চবিত্ত ও নিম্নবিত্ত পরিবারের কেউ কারও কথা শুনতে চান না। তারা যে যার কথা মতো চলেন। উচ্চবিত্ত পরিবারের সদস্যরা মনে করেন, নিজেদের অঢেল অর্থ সম্পদ রয়েছে, তাই বিচ্ছেদ হলে সমস্যা হবে না। আর নিম্নবিত্ত পরিবারে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির ফারাক থাকে বেশি। বেশিরভাগ পরিবারের নারীরা চাহিদা অনুযায়ী অনেককিছুই পাননা, অভাব অনটন লেগেই থাকে। ফলে ঝগড়া বিবাদ সৃষ্টি হয়। তাই সুখী বৈবাহিক জীবন পেতে হলে নিজের আয়ের মধ্যেই চাহিদাকে সীমাবদ্ধ রাখুন। দেখা যায় বেশিরভাগ পরিবারের ব্যয়ভার বহন করতে হয় পরিবারের কর্তাকে আর তাই স্বামী-স্ত্রীর দুজনের ই পরিবারের খরচের ব্যাপারে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা উচিৎ।
২. নিজেকে ফিটফাট রাখুন
সব সময় নিজেকে ফিটফাট রাখার চেষ্টা করুন। পোশাক বা অন্য প্রয়োজনীয় কিছু কেনার সময়ও সঙ্গীকে সঙ্গে নিন। তার পছন্দ জানতে চান, কোনটিতে আপনাকে বেশি ভালো মানাবে। আপনার সঙ্গী যে ধরনের কাপড় পরা পছন্দ করেন সে বিষয়ে গুরুত্ব দিন। পোশাক নির্বাচনের সময় খেয়াল রাখবেন আপনার পোশাকের কারণে যেন সঙ্গীর মন খারাপ না হয়। এভাবে করলে তিনি নিজেকে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করবেন আপনার জীবনে। খাবারের বিষয়েও মাঝে মাঝে তার পছন্দেই নিজের মেন্যু ঠিক করে নিন।
৩. বিবাহ বিচ্ছেদ এড়াতে সঙ্গীর প্রশংসা করুন
বিবাহ বিচ্ছেদ ঠেকাতে আপনার সঙ্গীকে কখনোই ছোট করে কথা বলবেন না। সেটা গোপনে হোক বা কারো সামনেই হোক এ ধরনের আচরণ পরিত্যাগ করুন। ছোট বড় যেকোনো কাজেই গঠনমূলক মন্তব্য করুন যাতে আপনার সঙ্গী কাজে উৎসাহ পায়। সঙ্গীকে মানসিকভাবে শক্তিশালী ও কাজে উৎসাহী করে তোলে এমন অভিব্যক্তি প্রকাশ করবেন। কোনো কারণে যদি আপনার মনে হয় সঙ্গীর মধ্যে ভালোবাসার অনুভূতি দেখতে পাচ্ছেন না সেই মুহূর্তে সেই তিনটি মধুর শব্দের সহযোগিতা নিন। ‘আমি তোমাকে ভালোবাসি’ মাত্র তিনটি শব্দ কিন্তু তিনটি শব্দের ক্ষমতা অনেক বেশি। ”ভালোবাসি” কথাটি তাকে বারবার বলুন এবং এমন কিছু ইঙ্গিত দিন যাতে সঙ্গী মানসিকভাবে চাঙ্গা ভাব অনুভব করে।
৪. একান্তে কিছু সময় কাটান
যত ব্যস্তই থাকুন না কেনো বিবাহ বিচ্ছেদ এড়াতে সঙ্গীর সঙ্গে মেলামেশার জন্য একান্ত সময় বের করুন। প্রতিদিন অন্তত ১৫ মিনিট হলেও সঙ্গীকে একান্তে সময় দিন। দিনের যেকোনো একটা বেলা অবশ্যই একসঙ্গে খাবার খান। সুযোগ থাকলে এক প্লেটে খান। আর ব্যস্ততার কারণে সারাদিন সময় দিতে না পারলে অন্তত রাতের খাবার সময় আন্তরিকতার সঙ্গে আলাপ আলোচনা করতে পারেন। সঙ্গীর বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আপনি কীভাবে ভাবেন সেগুলো তাকে জানাতে পারেন। এতে অপনার প্রতি তার শ্রদ্ধা বেড়ে যাবে।
তবে সবসময় যে দুজনের পছন্দ এক রকম হবে- এমনটা নাও হতে পারে। তাই একে অন্যের পছন্দকে মূল্যায়ন ও শ্রদ্ধা করতে শিখুন। যেমন একজনের গান শুনতে ইচ্ছে হলে তাকে গান শুনতে বা মুভি দেখতে ইচ্ছে হলে তাকে সে সুযোগ দিতে হবে। নিজের পছন্দ কখনোই আপনার সঙ্গীর ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন না। এতে আপনার সম্পর্কে ফাটল ধরবে। কারণ প্রত্যেকের নিজস্ব পছন্দ ও শখ থাকে। প্রকৃতপক্ষে যদি দুজনের পছন্দ ও অপছন্দ আলাদা হয় তাহলে আগ্রহ বেশি হয়।
৫. বিবাহ বিচ্ছেদ এড়াতে স্যাক্রিফাইস করার মানসিকতা রাখুন
প্রিয় মানুষটার জন্য একটু ছাড় দিন। সুখের সংসার করতে হলে অবশ্যই ছাড় দেয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। ধরুন আপনার সব কিছুই একদম পারফেক্ট চাই। কিন্তু সঙ্গী ব্যস্ত থাকেন বা তার হয়ত শরীর বা মন খারাপ। কিছু কাজ যদি নিজের মনমতো না হয় তবে একটু ছাড় দিন। প্রতিটি মানুষের গুণ যেমন আছে তেমনি দোষও থাকবে। দুটো মিলিয়েই মানুষ। সুতরাং পার্টনারের দোষ-গুণ দুটোই মেনে নিতে না পারলে সংসার টেকানো যাবে না।
৬. সঙ্গীর সবচেয়ে ভালো বন্ধু হোন
সুখী দাম্পত্য জীবনের সবচেয়ে বড় চাবিকাঠি হল বন্ধুত্ব। দাম্পত্য জীবন ভালোভাবে কাটবে তখনই যখন আপনি আপনার সঙ্গীকে শ্রদ্ধা করবেন, একে অপরকে ভালোভাবে জানবেন, বুঝবেন। তাই সঙ্গীর সবচেয়ে ভালো বন্ধু হওয়ার চেষ্টা করুন। তাহলে আপনার সঙ্গী তার সব গোপন বিষয়গুলো সহজেই আপনার কাছে প্রকাশ করবে।
আপনার স্ত্রী বা স্বামী আপনার কী ধরনের ব্যবহার আশা করছে তা বুঝতে হবে। কোন ধরনের কথা শুনতে পছন্দ করে সেসব বুঝে আচরণ করতে হবে। তার প্রতি ভালোবাসার প্রকাশ সেভাবেই করতে হবে যেভাবে সঙ্গী খুশি হয়। আপনার পছন্দ কিন্তু তার পছন্দ নয়, এমন উপহার দেওয়ার দরকার নাই। সঙ্গী যা পছন্দ করে সেটাই তাকে দিতে হবে। আবিষ্কার করুন সঙ্গী কোন জিনিসের প্রতি আগ্রহী। অথবা কোন ধরনের কথা বা কাজ বেশি পছ্ন্দ করে। কখনো তার পছন্দ বা অপছন্দকে তাচ্ছিল্য করবেন না।
৭. ঘরের কাজগুলো একসঙ্গে করুন
কখনোই ঘরের কাজে একজনকে চাপ দেবেন না। কোনো কাজকেই একজনের জন্য নির্দিষ্ট করে না দিয়ে দুজনে মিলে করুন। আপনার স্বামী বা স্ত্রী চাকরি করে না বলে ঘরের সব কাজ সে একাই করবে বিষয়টি এমন হওয়া উচিত নয়। সব সময় আপনার সঙ্গীকে রান্না ও ঘরের কাজে সহযোগিতা করবেন। এতে দুজনের সম্পর্ক আরো গভীর হবে। পাশাপাশি সন্তানদের দেখা ও তাদের সময় দেওয়া প্রয়োজন।
৮. বিবাহ বিচ্ছেদ এড়াতে অকারণ সন্দেহ নয়
একে অপরকে সন্দেহ করার আগে তার কারণ খুঁজে বের করুন। অকারণে একজন আরেকজনকে সন্দেহ করবেন না। দাম্পত্য জীবনে ছোটখাট কথা কাটাকাটি অথবা তর্কাতর্কি খুবই সাধারণ একটা ব্যাপার। তাই বলে ছোটখাট তর্ক বা ঝগড়ায় স্বামী অথবা স্ত্রী যদি আক্রমণাত্মক আচরণ করেন তাহলে তাদের দাম্পত্যজীবন ব্যাহত হবে এবং এটি ডিভোর্সের অন্যতম একটি পূর্বাভাস।
সঙ্গীর সঙ্গে মনোমালিন্য হলে ‘সবসময়’ অথবা ‘কখনোই না’ সম্পর্কিত ভাষাগুলো সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভালো ফলাফল বয়ে আনে না। সুখী দম্পতিরা নিজেদের মধ্যে ‘তুমি খালি নিজের কথাই ভাবো’ এবং ‘তুমি খুব স্বার্থপর’ গোছের কথাবার্তা এড়িয়ে চলেন। তারা সাধারণত একে অপরের কাছ থেকে আঘাত পেলে সেটা সঙ্গীর কাছে খুলে বলেন। সুখী দম্পতিদের মধ্যে কেউ কাউকে অবহেলামূলক কথা বলেন না বা তারা একে অন্যের উপর কর্তৃত্ব খাটানোর চেষ্টা করেন না। তারা এটা মানেন যে, তারা উভয়ই সমান এবং একে অন্যের উপযুক্ত সঙ্গী।
৯. নিয়মিত শারীরিক সম্পর্ক
বিবাহ বিচ্ছেদ ঠেকাতে যেসব দম্পতি শারীরিক সম্পর্কে সুখী নয় তাদের বিচ্ছেদ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে এবং দাম্পত্য জীবনেও তারা অসুখী থাকে। উন্নত দেশগুলোতে বিয়ের আগে মেডিকেল চেকআপ বাধ্যতামূলক, কিন্তু আমাদের দেশে এর প্রচলন নেই বললেই চলে। বিয়ের পর অনেক সময় ই দেখা যায় স্বামী বা স্ত্রী সন্তান জন্মদানে অক্ষম, ফলে নানাবিধ যৌনসমস্যার কারণে সম্পর্কে চলে আসে তিক্ততা। একেবারে অপরিচিত একজন মানুষের সঙ্গে কিছু প্রাথমিক অস্বস্তি থাকা একেবারে স্বাভাবিক। কিন্তু এই বিষয়টিই অনেক সময়ে দম্পতিদের মধ্যে ব্যবধান তৈরি করে দেয়। শারীরিক সমস্যা যার-ই থাকুক যতদ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে পরবর্তী করণীয় ঠিক করার মাধ্যমে দাম্পত্য কলহ থেকে দূরে থাকা যায়।
১০. পরিবারের জ্যোষ্ঠদের সাহায্য নিন
বিবাহ বিচ্ছেদ এর আগে কেন তারা বিয়ে ভাঙতে চাইছেন, সে কারণ খুঁজে দেখুন। এক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যরা মিলে আলাপ–আলোচনার মাধ্যমে সুরাহার চেষ্টা করতে পারেন। এটা কিন্তু সব সময়ই বিচ্ছেদ এড়ানোর কার্যকরী কৌশল। দাম্পত্যে কোনো সমস্যাকে বড় করে দেখার আগে আত্মবিশ্লেষণ ও উপলব্ধি বাড়ানোর চেষ্টা করুন। আপনার কী কী ভুল আছে, সেটাও বুঝুন। দুই পক্ষের ভুলগুলো নিয়ে নিজেরাই বসুন। আলোচনা করুন। নিজের ভুলগুলো শুধরে নেওয়ার অঙ্গীকার করুন এবং চেষ্টা করুন। তারপর অন্য পক্ষের ভুল শোধরানোর তাগাদা দিন।
দম্পতির কাছের স্বজনেরাও দুই পক্ষের ভুলগুলো আমলে নিন। আপনার সন্তানের ভুলত্রুটিগুলো শোধরাতে বলুন। একের ভুল অন্যের ওপর চাপিয়ে বা কোনো ভুল ধামাচাপা দেবেন না। দুই পরিবার একত্রে বসার পর অধিকাংশ ক্ষেত্রে এ সমস্যা দেখা দেয়। এতে সংসার জোড়া লাগার বদলে ভেঙে যায়।
যদি কেউ বিয়ে করতে চায় তাহলে তাকে প্রথমে বিয়ের ইতিবাচক ও নেতিবাচক দুটি দিকই ভাবতে হবে। ভাবতে হবে বিয়ের পর জীবনযাত্রায় কী ধরনের পরিবর্তন আসতে পারে। একইভাবে যদি সঙ্গীকে ছেড়ে যাওয়ার বা তালাক দেওয়ার চিন্তা করেন তাহলেও ভাবতে হবে বেশ কয়েকটি বিষয়। দাম্পত্য জীবনকে এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে যাতে আপনি সুখী ও সন্তুষ্ট থাকতে পারেন। বিয়ে টিকে থাক সুন্দর সম্পর্কের নিদর্শন হিসেবে, সৃষ্টির শেষ দিন পর্যন্ত।
কল করুনঃ+880-1407-004393 অথবা +88-01782-006615 এ।
আমাদের মেইল করুন taslima55bd@gmail.com
It’s nearly impossible to find well-informed people for this subject, but you sound like you know what you’re talking about!
Thanks
Can you be more specific about the content of your article? After reading it, I still have some doubts. Hope you can help me.
Wow, fantastic blog format! How long have you ever been running a
blog for? you make running a blog look easy. The overall glance of your web site is wonderful, as smartly as
the content material! You can see similar here najlepszy sklep
п»їlegitimate online pharmacies india https://indiaph24.store/# best online pharmacy india
best online pharmacy india
buying prescription drugs in mexico online: Online Pharmacies in Mexico – pharmacies in mexico that ship to usa
reputable indian pharmacies https://indiaph24.store/# online shopping pharmacy india
Online medicine home delivery
Very interesting points you have remarked, thanks for
posting.Blog monry
I must thank you for the efforts you have put in writing this blog I really hope to see the same high-grade content from you later on as well In truth, your creative writing abilities has motivated me to get my very own blog now
Once I originally commented I clicked the -Notify me when new feedback are added- checkbox and now each time a remark is added I get 4 emails with the identical comment Is there any approach you may take away me from that service? Thanks!
priligy buy Tamai K, Koyama T, Saga T et al 2007 Diffusion weighted MR imaging of uterine endometrial cancer
有些人可能会质疑,留学生作业代写 https://www.12y.org/ 是否违反了学术诚信的原则。然而,许多代写服务机构非常重视这一点,严格遵守学术规范。合法的代写服务通常会提供原创的内容,确保没有抄袭行为,同时也鼓励学生将代写作业作为学习参考,帮助他们更好地理解课程内容。这些机构通过合理的服务模式,既能为学生提供帮助,又能确保学术诚信得到保障。