আপনার আত্মবিশ্বাসে কি কোনো ঘাটতি রয়েছে? যদি থেকে থাকে, তাহলে ভাববেন না যে, এ সমস্যাটি শুধুমাত্র আপনার মাঝেই বিদ্যমান। বর্তমান বিশ্বে আধুনিকতার সাথে তাল মিলিয়ে নিজের প্রতি আত্মনির্ভরতা গড়ে তুলাটা কঠিন হয়ে পড়েছে। আত্মবিশ্বাসের অভাবে ভেঙ্গে যাচ্ছে কতশত স্বপ্ন। তাই প্রতিযোগিতার এই যুগে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হলে আত্মবিশ্বাসের সাথে প্রতিটি পদক্ষেপ পাড়ি দিতে হবে। তাই নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে নিচের গুরুত্বপূর্ণ কিছু দিকনির্দেশনা গুলো অনুসরণ করতে পারেন।
১. নিজেকে বিশ্বাস করুন
‘আমাকে দ্বারা কিছু হবে না, আমি এসব করতে পারব না, আমার এতো সামর্থ্য নেই, আমার তো টাকা নেই, এই নেই, সেই নেই’ টাইপের কতকিছুই বলে থাকি আমরা। আর এসব বলার মানে হলো, আমরা নিজের কাছেই নিজে হেরে যাই। যেখানে আমরা নিজেকেই বিশ্বাস করতে পারি না, নিজের সামর্থ্যের প্রতি নিজেই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাই সেখানে অন্যরা কীভাবে বিশ্বাস করবে আমাকে?
২. সবসময় হাসিখুশি থাকার চেষ্টা করুন
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এসেছে, ‘যিনি যত হাসিখুশি জীবন যাপন করেন, তিনি তত দীর্ঘজীবী হন’। এছাড়াও, সবসময় হাসিখুশি থাকলে দৈনন্দিন জীবনের কাজগুলো খুব সহজ ও মনোযোগ সহকারে সম্পন্ন করা যায়। কারো সাথে যোগাযোগের সময় আপনার মুখে এক চিলতে হাসিই তার সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে।
৩. আত্মবিশ্বাস বাড়াতে নিজের শক্তি ও দুর্বলতা গুলো চিহ্নিত করুন
ক্ষুদ্রতর হলেও কোনো কিছুকেই অবহেলা করা ঠিক নয়। তাই আপনিও আপনার ছোট ছোট দুর্বলতা গুলো চিহ্নিত করুন এবং ধীরে ধীরে সেই দুর্বলতা কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করুন। এরপর, আপনি যা করতে পছন্দ করেন এবং তা ভালো ভাবেই সম্পন্ন করতে পারেন মোটকথা আপনার ক্ষুদ্রতম শক্তি গুলোও চিহ্নিত করুন। সেই শক্তি গুলোকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করুন। এতে করে বেশ স্বাচ্ছন্দ্যে ও আত্মবিশ্বাসের সহিত নিজের কাজগুলো বেশ ভালোভাবেই সম্পন্ন করতে পারবেন।
৪. সফলতা গুলোকে লিপিবদ্ধ করুন
ব্যর্থতা নয়, অতীতের সফলতা গুলোকে ডায়েরিতে লিপিবদ্ধ করুন। যেকোনো প্রতিকূল পরিস্থিতিতে হতাশায় ভুগলে ডায়েরির পাতায় চোখ বুলান, মনে করুন সেই সময়ের সফলতা সমূহের মুহূর্তগুলো। এমনকি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র সফলতা গুলোকেও। অতীতের সেই ছোট ছোট সফলতা গুলোই আপনাকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে। মনোবল যোগাবে, ‘হ্যাঁ, আমি আগেও পেরেছি এখনও পারব, আমাকে পারতেই হবে’।
আদর্শ জীবনসঙ্গী খুঁজতে
৫. আত্মবিশ্বাস বাড়াতে নির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারন করুন
আপনাকেও একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারন করতে হবে। সেই লক্ষ্যে পৌঁছানোর আগে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা অনুযায়ী সেই দীর্ঘ পথটিকে বেশ কিছু ছোট ছোট লক্ষ্যে সেট করে নিতে হবে। এবং পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রতিটি লক্ষ্য সঠিক ভাবে অতিক্রম করতে হবে। তবেই আপনি আপনার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন। আর হ্যাঁ, লক্ষ্যে চলমান অবস্থায় প্রতিদিন পাঁচটি কথা মনে করবেন-
৬. ভবিষ্যৎ নিয়ে পরিকল্পনা করুন
আধুনিক যুগ, যেখানে প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে হয়। প্রতিযোগিতার এই যুগে সময়ের সাথে সাথে বদলে যাচ্ছে সবকিছু। আজ আপনি যে কাজটি একভাবে করছেন, আগামী ৩/৫/৭ বছর পর সে কাজটি ভিন্ন ভাবেও করতে হতে পারে! নতুনত্বের সাথে কীভাবে মানিয়ে চলবেন সে পরিকল্পনাও সাজিয়ে রাখতে হবে। এতে করে সময়ের সাথে আপনার কাজ গুলোও পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী সম্পন্ন করতে পারবেন। সফলতা ও আত্মবিশ্বাস এর ঘাটতি হবে না কখনও।
কল করুনঃ+880-1407-004393 অথবা +88-01782-006615 এ।
আমাদের মেইল করুন taslima55bd@gmail.com
Can you be more specific about the content of your article? After reading it, I still have some doubts. Hope you can help me.
I don’t think the title of your article matches the content lol. Just kidding, mainly because I had some doubts after reading the article.
Very interesting subject, thanks for putting up.Blog monetyze