4.3/5 - (6 votes)

চুল পড়া বন্ধের উপায়- লম্বা, শুষ্ক ও রুক্ষ চুলের যত্ন নিয়ে এই কন্টেন্টটি সম্পূর্ণ তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ার নিজস্ব। তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ার পূর্ববর্তী অনেকগুলো ব্লগ হুবহু কপি করে অনেক ম্যাট্রিমনি সাইটে পাবলিশ করা হয়েছে, এ ব্যাপারটি আমাদের নজরে এসেছে। উক্ত ম্যাট্রিমনি সাইটের বিরুদ্ধে খুব দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই ব্লগের সম্পূর্ণ বা আংশিক অংশ কপি করে অন্য কোনো সাইট বিশেষ করে যেকোনো ম্যাট্রিমনি ব্লগে পাবলিশ করলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মেয়েদের কমন একটা অভিযোগ “কারণে অকারণে চুল পড়ে যায়।” কিশোরী থেকে শুরু করে মধ্যবয়সী সব মহিলাদের কমন সমস্যা এটা। নিয়মিত চুলের যত্ন না নিলে চুল পড়া থেকে পরিত্রাণ সম্ভব নয়। প্রতিদিন নিজের অজান্তেই করা কিছু ছোট ছোট ভুল আমাদের চুলকে করে দিতে পারে রুক্ষ। আজকের আর্টিকেলে চুল পড়া বন্ধের উপায় এবং লম্বা, শুষ্ক ও রুক্ষ চুলের যত্ন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

চুল পড়া রোধে বিভিন্ন হেয়ার মাস্ক বা প্যাকের ব্যবহার

বিভিন্ন ধরনের চুলের জন্য বিভিন্ন হেয়ার মাস্ক দরকার হয়। আমাদের আগের আর্টিকেলে চুলের যত্নে বাড়িতে বসেই বিভিন্ন রকম হেয়ার মাস্ক বা প্যাক বানানোর উপায় বলেছিলাম। চুল পড়া বন্ধ করতে আজকেও কয়েকটা কার্যকরী হেয়ার মাস্কের ব্যবহার লিখছি।

চুল পড়া বন্ধে মেথি ও লেবুর রস

মেথিতে ভিটামিন সি, আয়রন ও পটাসিয়াম আছে যা চুল পড়া বন্ধ করে চুল লম্বা করে এবং খুশকি কমায়। এই হেয়ার প্যাকটি বানাতে দুই চামচ মেথি সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে উঠে ভালো মত বেটে তাতে লেবুর রস মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগান। এভাবে এক ঘন্টা রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এরপর চুলে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার করুন। এ হেয়ার মাস্কটি সপ্তাহে একবার ব্যবহার করলেই চুল পড়া অনেকটা কমে যাবে।

আদর্শ জীবনসঙ্গী খুঁজতে

চুল পড়া রোধে অ্যালোভেরা ব্যবহার

অ্যালোভেরা জেলে রয়েছে ছত্রাকবিরোধী এবং জীবাণুনাশক উপাদান। এটি মাথার ত্বকের চুলকানি প্রতিরোধ করে। ফলে চুল খুশকি মুক্ত থাকে এবং চুল পড়াও কমে। প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেলে ভরপুর অ্যালোভেরা জেল চুলের ফলিকলকে পরিপুষ্ট করে চুল পড়া কমায়। চুল দ্রুত লম্বা হতেও সাহায্য করে।

চার টেবিল চামচ হালকা গরম নারকেল তেল, দুই টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল ও এক টেবিল চামচ ক্যাস্টরওয়েল একসাথে মিশিয়ে নিন। এরপর হেয়ার মাস্কটি চুলের গোড়ায় ও পুরো চুলে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। এরপর ১ ঘন্টা রেখে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলুন। অবশ্য শুধু অ্যালোভেরা জেলও সরাসরি চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত লাগিয়ে রাখা যায়।

চুল পড়া রোধে পেঁয়াজের রস

চুল পড়া রোধ করতে পেঁয়াজের রস চুলের গোড়ায় সরাসরি দেওয়া যায় আবার তেলের সাথে মিশিয়েও দেওয়া যায়। পেঁয়াজ ও মধু দিয়ে তৈরি হেয়ার প্যাকটি বানাতে এক কাপের এক তৃতীয়াংশ পেঁয়াজের রস নিন। তারপর এতে এক টেবিল চামচ মধু মেশান। এবার মিশ্রণটি চুলের গোড়ায় ভালো করে মেখে ৩০ মিনিট পর ভালো করে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।

অলিভ অয়েল এবং পেঁয়াজের রস দিয়েও হেয়ার মাস্ক বানাতে পারেন। এটি বানাতে অলিভ অয়েলের সঙ্গে তিন টেবিল চামচ পেঁয়াজের রস মেশান। এ মিশ্রণটি হাতে নিয়ে চারপাশ থেকে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে নিন। দুই ঘণ্টা রেখে মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। চুল পড়া বন্ধ করতে এবং খুশকি কমাতে এটি দারুণ কার্যকর।

চুল পড়া রোধে আরেকটি হেয়ার প্যাক বানাতে পারেন টক দই এর সাথে পেঁয়াজের রস মিশিয়ে। প্যাকটি চুলে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলতে হবে। সপ্তাহে ১-২ দিন এই প্যাকটি ব্যবহার করবেন। দেখবেন চুল পড়া ধীরে ধীরে বন্ধ হবে আর চুল হবে মসৃণ।

চুল পড়া বন্ধে আমলকি ব্যবহার

চুল পড়া বন্ধে আমলকি খুবই কার্যকরী। বিশেষজ্ঞরাও চুলের যত্নে আমলকি ব্যবহার করতে বলেন। শুকনো আমলকি গুড়ো করে গরম তেলে মিশিয়ে বা গোটা আমলকি তেলের সাথে গরম করে তেলটি ঠান্ডা করে মাথায় ভালোভাবে লাগিয়ে এক ঘন্টা রেখে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলতে হবে৷ কাঁচা আমলকির রসও তেলের সাথে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগানো যায়৷ এতে চুলের গোড়া শক্ত, মজবুত হয় এবং চুল পড়া কমায়।

চুল পড়া রোধে টক দই

চুল পড়া রোধে চুলে সরাসরি টক দই লাগানো যায়। এই হেয়ার প্যাকটি বানানো খুবই সহজ। টক দই এর সাথে পাকা কলা ১টা, অলিভ ওয়েল ২ চামচ, মধু ১ চামচ, ক্যাস্টরওয়েল ১ চামচ সব একসাথে মিশিয়ে চুলে ৪০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ১ দিন ব্যবহারেই অনেক ভাল ফল দেয়। এই হেয়ার প্যাক চুলের জন্য খুবই ভালো।

চুল পড়া রোধে জবা ফুল

চুল পড়া কমাতে জবা ফুলের জুড়ি নেই৷ জবা ফুলের রস পানির সাথে বা তেলের সাথে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় দিয়ে ১ ঘন্টা রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে৷ সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহারে চুল পড়া অনেক দ্রুত কমে যাবে।

চুল পড়া বন্ধে মেহেদী পাতা

চুল পড়া বন্ধ করতে মেহেদী পাতাও অত্যন্ত কার্যকরী উপাদান৷ চুলের যত্নে মেহেদী পাতার ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মেহেদী পাতা বেটে সাথে ডিম মিশিয়ে চুলের গোড়ায় দিয়ে ঘন্টা খানেক রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে৷ চুলকে মজবুত করে, চুল পড়া কমায়।

চুল পড়া বন্ধে ডিম ব্যবহার

ডিমে প্রচুর পরিমাণে খনিজ, প্রোটিন এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্স রয়েছে যা চুল পড়া রোধ করে এবং চুলে লম্বা করতে সাহায্য করে। তাছাড়া ঘন কালো ও মসৃণ চুলের জন্য ব্যবহার করতে পারেন ডিমের প্যাক।

ডিমের সাথে অন্যান্য উপকরণ মিশিয়ে আপনি ঘরে বসেই বিভিন্ন হেয়ার প্যাক বানাতে পারবেন। একটি পাত্রে ডিম ফেটে নিন। এরপর এক টেবিল চামচ ক্যাস্টর অয়েল অথবা নারিকেল তেল মিশিয়ে নিন। এরপর ভালো করে মিশিয়ে একটা প্যাক তৈরি করে নিন। সপ্তাহে তিন দিন এই মাস্ক ভাল করে চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত লাগিয়ে নিন। আধ ঘণ্টা পর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে শ্যাম্পু করে নিন।

শুষ্ক ও রুক্ষ চুলের জন্য এক কাপ দইয়ের সঙ্গে একটা ডিমের কুসুম মিশিয়ে নিন। এই প্যাক চুলে লাগিয়ে ২০ মিনিট রাখুন। এরপর ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। আর লম্বা ও ঘন চুল পেতে চাইলে একটি ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে এক চা চামচ অলিভ অয়েল ঘন করে মিশিয়ে নিন। স্ক্যাল্প ও চুলে ভালো করে লাগিয়ে নিন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর প্রথমে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে তারপর শ্যাম্পু করে নিন।

চুল মজবুত করার জন্য ডিম, দুধ ও মধুর প্যাক বানিয়ে নিতে পারেন। একটি পাত্রে দুটি ডিম, দুই চামচ মধু ও দুই টেবিল চামচ দুধ নিয়ে ভালো করে মেশান। দুধের পরিবর্তে লেবুও ব্যবহার করতে পারেন। তারপর প্যাকটি চুলে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। সবচেয়ে ভালো ফল পেতে প্যাক লাগানোর আগের দিন রাতে চুলে হালকা গরম তেল ম্যাসাজ করে নিন।

ডিম দিয়ে কিন্তু কন্ডিশনারও বানাতে পারবেন। একটা ডিমের কুসুমের সঙ্গে এক টেবিল চামচ অলিভ অয়েল ভালো করে মেশান। এর সঙ্গে হালকা গরম পানি মিশিয়ে পাতলা করে নিন। চুল শ্যাম্পু করার পর এই কন্ডিশনার গোটা চুলে লাগাতে পারেন।

আগা ফাটা চুলের যত্ন

দুই-তিন মাস পর পর চুলের আগা কাটলে চুলের আগা ফাটার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। নিয়ম মেনে চুল কাটলে চুল ভারি থাকে, লম্বায় দ্রুত বাড়ে। আগা ফাটা চুলের যত্নে নিয়মিত শ্যাম্পু তো করবেনই, আর সপ্তাহে ১ দিন সঠিক উপায়ে কন্ডিশনার করলেও চুলের আগা ফাটা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। চুলের আগা ফাটা রোধ করতে দই ও ডিমের মিশ্রণ হেয়ার মাস্ক লাগাতে পারেন। আর চুল আচঁড়ানোর জন্য মোটা দাঁতের চিরুনি ব্যবহার করবেন। আর মনে রাখবেন, বারবার রিবন্ডিং বা অতিরিক্ত হিট চুলের জন্য ক্ষতিকর।

চুল পড়া রোধে চুল বাঁধা

চুল বাঁধা নিয়ে অনেকেই অনীহা দেখান, আলসেমী করে চুল বেশিরভাগ সময় খোলা ছেড়ে দেন। তবে সারাদিন চুল খোলা থাকলেও রাতের বেলা চুল না বাঁধলে চুল পড়া বেড়ে যায়। কেননা, রাতের বেলা বালিশের ঘষাঘষিতে চুলের মারাত্মক ক্ষতি হয়। প্রতিদিন কাজে বেরোনোর চুল বেঁধে বের হবেন। তবে ভেজা চুল বাঁধা উচিত নয়।

এখনকার মেয়েরা বিভিন্ন ওয়েস্টার্ন স্টাইলে চুল বাঁধতে পছন্দ করে। অনেক মেয়েকে আঁটসাঁট ভাবে চুলে ঝুঁটি বা বেণী করতে দেখা যায়। এক্ষেত্রে সমস্যাটা হলো টানটান করে শক্তভাবে চুল বাঁধলে পরে চুল খোলার সময় জোরে টান পড়ে চুল ছিঁড়ে বা ভেঙ্গে যেতে পারে। চুলের ফলিকলের উপর অতিমাত্রায় টান পড়লে স্থায়ী চুল পড়াসমস্যা দেখা দিতে পারে। সুতরাং চুলের যত্নে চুল বাঁধার ক্ষেত্রেও সতর্ক হতে হবে। চুলে শক্তভাবে হেয়ারব্যান্ড, ক্লিপ বা হেয়ারপিস না লাগানোই ভালো।

লম্বা, শুষ্ক ও রুক্ষ চুলের জন্য কোন শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন

একদিনেই চুল রুক্ষ বা শুষ্ক হয়ে যায় না। চুলের যত্ন না নিলে ধীরে ধীরে চুলের রুক্ষ ভাব চোখে পড়ে। তাই আবহাওয়া ও পরিবেশ বুঝে চুলের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। চুলে নিয়মিত শ্যাম্পু করলে পরিষ্কার থাকে এবং এর স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় থাকে। তবে প্রয়োজনের তুলনায় অধিক পরিমাণ শ্যাম্পু ব্যবহারে মাথার ত্বক শুষ্ক হয়ে মরা চামড়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।

সপ্তাহে কমপক্ষে দুই দিন চুলে তেল লাগাতে হবে। আর যাদের এলার্জির সমস্যা রয়েছে, তাঁরা ওলিভ অয়েল লাগাতে পারেন। মাথায় পুরো এক ঘণ্টা তেল রেখে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে নিতে হবে। এভাবে নিয়মিত চুলে তেল লাগালে চুলের স্বাভাবিক রূপের কোনো পরিবর্তন হবে না।

কারও চুল পাতলা আবার কারও ঘন হয়। তাই চুলের ব্যালান্স বুঝে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার করতে হবে। রুক্ষ চুলে প্রতি দু’তিন দিন পর পর শ্যাম্পু ব্যবহার করা যেতে পারে। আবার তৈলাক্ত চুলে প্রায় প্রতিদিনই শ্যাম্পু করা যেতে পারে যাতে করে চুলের তৈলাক্ত ভাব কমানো যায়।

লম্বা চুলের যত্ন কিভাবে নেবেন?

লম্বা চুলের যত্নে খানিকটা বেশি সময় দিলে তা চুলের জন্যই ভালো। লম্বা চুল নিয়মিত ট্রিম করা জরুরি। নাহলে আগা ফেটে রুক্ষ হয়ে যাওয়া চুলের বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায়। লম্বা চুলে জট বাঁধে বেশি। এজন্য প্রতিদিন চুল আঁচড়ানো খুব জরুরি। লম্বা চুলে ঘন ঘন শ্যাম্পু করবেন না। আর শ্যাম্পুর পর সবসময় প্রাকৃতিক কন্ডিশনার ব্যবহার করবেন। রাতে ঘুমানোর আগে চুল হালকা করে বেঁধে ঘুমাবেন। আর লম্বা চুলের যত্নে সপ্তাহে অন্তত একদিন তেল গরম করে চুলে লাগান।

শুষ্ক চুলের যত্ন নিতে করণীয়

শুষ্ক চুলের জন্য নারিকেল তেল খুবেই উপকারী। চুলে শ্যাম্পু করার ১ঘন্টা আগে মাথায় নারিকেল তেল দিয়ে গরম তোয়ালে দিয়ে মাথা মুড়ে নিন বা আগের রাতে হালকা গরম করে মাথায় ম্যাসাজ করে নিন। তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।

একটি পাকা কলার সঙ্গে এক চা চামচ মধু, আধা চা চামচ দুধের সর ও এক চা চামচ আমন্ড অয়েল মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে পুরো চুলে লাগিয়ে রাখুন। একঘণ্টা পর চুল ধুয়ে ফেলুন। অথবা মেথি, শিকাকাই ও আমলকী আগের রাতে পানিতে ভিজিয়ে রেখে দিন। পরের দিন এগুলো  এক সাথে পেস্ট করে মাথায় লাগিয়ে ১ ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করে ফেলুন। এতে চুল চুলের রুক্ষতা কমে এবং চুলে ঝলমলে ভাব আসে।

রাতে ঘুমানোর আগে যে কোনও তেল লাগিয়ে মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করতে পারেন। তারপর চুল বেঁধে নিয়ে ভালো ঘুম দিন। রাতে তুলে তেল দিলে চুলের গোড়া মজবুত হয়।

দৈনন্দিন চুলের যত্নের রুটিন মেনে চললে আর সঠিক হেয়ার মাস্ক বা প্যাক ব্যবহার করলে কিন্তু চুল পড়া ও চুলের রুক্ষতাকে সহজেই নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন। আশা করি আর্টিকেলটি আপনার কাজে লাগবে। আর বিভিন্ন ঋতুতে চুলের যত্ন নেওয়ার ঘরোয়া উপায়গুলো জানতে আমাদের আগের আর্টিকেলটি পড়তে ভুলবেন না কিন্তু!

বিয়ে সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য, সেবা, এবং পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুন তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ার সাথে।
কল করুনঃ+880-1407-004393 অথবা +88-01782-006615 এ।
আমাদের মেইল করুন taslima55bd@gmail.com

14 COMMENTS

  1. A basic facial is a skincare treatment designed to cleanse, exfoliate, and nourish the skin, promoting a clear, well-hydrated complexion. It is often the foundation for other, more advanced facial treatments and is suitable for most skin types.

  2. 在全球化进程不断加快的今天,越来越多的学生选择到海外求学。然而,语言障碍、文化差异和学术压力往往使得他们难以应对繁重的课程任务。这时,网课代修 http://www.wangkedaixiu.com/wkdx/ 服务便成为许多留学生的选择。但面对市场上众多的代修机构,如何选择合适的服务以及如何评估其质量,成为每个留学生必须认真思考的问题。

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here